সাবেক ছাত্র ও যুবনেতা বর্তমান ১৯নং বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক, মাহমুদুল হাসান মুসা (৫২) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন,আমরাতো আল্লাহর এবং আমরা আল্লাহর কাছেই ফিরে যাবো )। মঙ্গলবার দিবাগত রাত আড়াই টার দিকে তিনি গোবরচাকাস্থ বাসায় হার্ট এ্যাটাক করেন। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় তাকে সিটি মেডিকেল কলেজে ও পরে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষনা করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, একপুত্র ও এক কন্যা সন্তানসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।
তিনি দীর্ঘদিন ধরে বড়বাজারে ব্যবসা করে আসছিলেন। তার মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, এক ছেলে, এক মেয়েসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। আজ জোহরবাদ গোবরচাকা মেহমানে জামে মসজিদে তার নামাজের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর বসুপাড়া কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।
এদিকে মাহমুদুল হাসান মুসা ইন্তেকালে তার রুহের মাগফেরাত কামনা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন নগর বিএনপি’র নেতৃবৃন্দ। নেতৃবৃন্দরা হলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য ভাষা সৈনিক এম নুরুল ইসলাম, নগর বিএনপির সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু, সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র মনিরুজ্জামান মনি, সাহারুজ্জামান মোর্ত্তজা, মীর কায়সেদ আলী, শেখ মোশাররফ হোসেন, জাফরউল¬াহ খান সাচ্চু, জলিল খান কালাম, সিরাজুল ইসলাম, এড. ফজলে হালিম লিটন, স ম আব্দুর রহমান, শেখ ইকবাল হোসেন, শেখ জাহিদুল ইসলাম, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, শেখ আমজাদ হোসেন, অধ্যাপক আরিফুজ্জামান অপু, সিরাজুল হক নান্নু, মোঃ মাহবুব কায়সার, নজরুল ইসলাম বাবু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, এসএম আরিফুর রহমান মিঠু ও ইকবাল হোসেন খোকন প্রমুখ।